গোপালগঞ্জে কলেজ ছাত্রকে পূর্ব শত্রুতার জেরে মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় কুশলী গ্রামের হেদায়েত মেম্বারের ছেলে মাহিম কে মারধোর করার অভিযোগ উঠেছে এ বিষয়ে মাহিমের বাবা মোঃ হেদায়েত মেম্বার সংবাদ সম্মেলন
করেন ও তিনি বলেন পূর্ব শত্রুতার জরে আমার ছেলেকে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে মারধর করেন মিরাজ মোল্লা , শাহ করিম মোল্লা ও মুক্তার মোল্লা এরা চার ভাই ও তাদের সাঙ্গবাঙ্গ মিলে আমার ছেলেকে মারধর করে তিনি আরো বলেন মোল্লার হাটের একটি বিষয় নিয়ে তারা আমার ছেলেকে অমানবিকভাবে নির্যাতন করে এবং মোল্লাহাটের গ্রামের সাথে মিলে আমার ছেলেকে মারধর করে এবং তারা সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ লুটপাটকারি অনেকদিন ধরে তারা নিলফা বাজারে সরকারি জমি সহ বিভিন্ন জায়গায় জমি দখল করে ঘর নির্মাণ করেছেন তিনি আরো বলেন
যে নীলফা বাজারে যখন আমি আসি তখন ওরা আমার উপরে আক্রমণ করার চেষ্টা করে এক পর্যায়ে আমার জীবন বাঁচানোর জন্য আমার সমর্থকরা এসে আমাকে উদ্ধার করে নিয়ে চলে যায় এক পর্যায়ে আমার সমর্থকদের সাথে কথা কাটাকাটির জেরে এ পর্যায়ে সংঘর্ষ সৃষ্টি হয় পরবর্তীতে আমার গ্রামবাসী আহত হয়ে চলে আসে আমার সাত থেকে আট জন কর্মী আহত হয়েছে তাদের অবস্থা খুবই গুরুতর কিন্তু তাদের ভয়ে হাসপাতালে ভর্তি করতে পারিনি প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদেরকে বাড়িতে রাখা হয়েছে এবং তাদের জীবন নাসের হুমকি দেয়া হয়েছে এক পর্যায়ে আমরা ভয় পেয়ে জীবন বাঁচানোর জন্য তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করে পারিনি তাদেরকে বাড়িতেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে কিন্তু আমার সমস্তদের শারীরিক অবস্থা বেশি একটা ভালো নয় তাদের উন্নতি চিকিৎসা করার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা প্রয়োজন প্রশাসনের প্রতি আমার আহবান থাকবে যে আমার সমর্থক যারা গুরুতর আহত হয়েছে তারা যাতে চিকিৎসা করতে হাসপাতালে যেতে পারে এই কামনা করছি প্রশাসনের প্রতি আমি আরো বলতে চাই প্রশাসনের কাছে এই সংঘর্ষের ভালোভাবে খতিয়ে দেখা হোক যদি আমার কোন অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে আইনে যে শাস্তি আছে সেই শাস্তি আমি মাথা পেতে নিতে রাজি আছি।
তিনি আরো বলেন যে আমার ছেলে মাহিম গোপালগঞ্জ তার ফুফুর বাসা থেকে বাড়িতে আসছিলেন হঠাৎ করে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সামনে তিন থেকে চারটি মোটরসাইকেল তাড়াতাড়ি পাশে ধরে এ পর্যায়ে তাকে এলো পাঁথালি মারধর করতে করতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতরে নিয়ে যায় ঘটনাটি স্থানীয়দের নজরে পড়ে এ পর্যায়ে স্থানীয়রা আমার ছেলেকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে গেলে সন্ত্রাসীরা তখন তাড়াহুড়া করে মোটরসাইকেলে দ্রুত গতিতে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে চলে যায় পরবর্তীতে স্থানীয়রা আমার ছেলে মাহিমকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আমাকে মুঠো ফোনে ফোন দিয়ে ঘটনাস্থলে নিয়ে যায় ঘটনা চলে গিয়ে আমি আমার ছেলেকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসি।