1. hafizurrahmanjess.bd@gmail.com : দৈনিক যশোরের সমাজ : দৈনিক যশোরের সমাজ
  2. info@www.dailyjashorersamaj.com : দৈনিক যশোরের সমাজ :
সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
শার্শায় ওলামাদল নেতা কাশেদ আলীর দাফন সম্পন্ন, জানাযায় হাজারো মানুষের ঢল যশোরে সিআইডি টিমের ওপর হামলা শার্শায় অভিনব কায়দায় প্রতারনা করে টাকা হাতিয়ে নেয়া চক্রের সদস্য আটক ডক্টরেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ, (ড্যাব) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী এর ৪৭ বছর পূর্তি উপলক্ষে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতাল এর প্রশাসনিক ভবনের সামনে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালির আয়োজন করা হয়। যশোরে লেবু বিক্রেতা শিক্ষক আ: লতিফের খোঁজ নিলেন ডা. মোসলেহ উদ্দিন ফরিদ নড়াইলে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের শুভেচ্ছা অনিয়ম-দুর্নীতিসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে,ভোগান্তিতে রোগীরা যশোর জেলা বি এন পি সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক জনাব দেলোয়ার হোসেন খোকন এর সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয় বেনাপোলে কসাই মিজানকে জবাই করে হত্যা হত্যা করেছে দুর্বোত্তরা

শার্শার ঠ্যাঙামারী, গোমর ও মাখলার বিলের ৬০০ একর জমি অনাবাদি থাকার আশঙ্কা

প্রতিবেদক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৯৪ বার পড়া হয়েছে

শার্শার ঠ্যাঙামারী, গোমর ও মাখলার বিলের ৬০০ একর জমি অনাবাদি থাকার আশঙ্কা

মহিউদ্দীন বাপ্পী , শার্শা প্রতিনিধিঃ
যশোরের শার্শার দক্ষিনাঞ্চলের মাখলা, ঠেঙামারী ও গোমর বিলে এখনো ১০ ফুট পানি। ফলে ইরি বোরো ধানের চাষ নিয়ে বেশ হতাশ হয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের চাষীরা। এ বছরের একটানা ভারি বর্ষনে এলাকার ছোট বড় ও মাঝারি সব বিল তলিয়ে রয়েছে আষাঢ় মাসের শুরু থেকে। এখন অগ্রহায়ন মাস। এমনিতেই ১৯৭০ সালের পর থেকে ইছামতী নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছে। আর সেই ৫০ বছর আগে থেকেই কপাল পুড়েছে এ অঞ্চলের চাষীদের। বিলের পানি আগের মত আর নিষ্কাশিত হতে পারেনা। উপরন্ত নদীর উজানের পানি উপজেলার রুদ্রপুর-দাউদখালী খালদিয়ে মাখলা ও সোনামুখি বিলে প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। ৬ মাস ধরে বিল তলিয়ে থাকে। এর সমাধানের জন্য ৮০ র দশকে দাউদখালী খালের ওপর ৩ ব্যান্ডের স্লুইসগেট নির্মান করা হয়। কিন্তু উজানের পানি রোধ করা যায়নি। এরপর ৯০ দশকে ৫ ব্যান্ডের আরো একটি স্লুইসগেট নির্মান করা হয়। এতে নির্মান কাজে ত্রুটি থাকায় আগের মতই উজানের পানি প্রবেশ করে মাঠ ঘাট তলিয়ে যেতে থাকে। সর্বশেষ ২০২৩ সালে দাউদখালী খালের প্রবেশ মুখে বাধ দিয়ে মেশিনের সাহায্যে পানি সেচে ঠেঙামারী বিলে ধান রোপনের ব্যাবস্থা করা হয়। এবছর পানির চাপ অনেক বেশি থাকায় সেটি ও সম্ভব হবেনা।

রুদ্রপুর গ্রামের চাষি আকবর হোসেন জানান, ঠেঙামারী বিলে এখনো ৮ থেকে ১০ ফুট পানি রয়েছে। যে কারনে মৌসুমে ধান চাষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

বাগআঁচড়া ইউনিয়ন এর সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনিছুর রহমান জানিয়েছেন, মাখলা বিলে ৪০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ৫০০ একর ও গোমর বিলে ২০০ একর জমিতে ইরিধানের চাষ করা হয়। বিলে জলাবদ্ধতার কারনে চলতি মৌসুমে মাখলা বিলে ২০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ২৫০ একর ও গোমর বিলে ১০০ একর জমি পতিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা পানি নিস্কাসনের জন্য গোমর বিলের মাঝখান দিয়ে খাল কেটে কলারোয়ার সোনাই নদীতে সংযোগ করার জন্য নকশা সহকারে সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু সেটা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন বিলের পানি সোনাই নদী দিয়ে ভারতের ইছামতী নদীতে ফেললেই এর সমাধান সম্ভব হবে।

শার্শা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দীপক কুমার সাহা জানান,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউওনো) স্যার আমাকে সাথে নিয়ে বিলের মাঠ পরিদর্শন করেছিলেন এবং বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ডকে ব্যবস্থা গ্রহনে জন্য তিনি অবিহিত করেছেন বলে জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট